শরতের নরম রোদের মতো ঝলমলে ‘বোকা’র শরৎ উৎসব ২০২৫ বিশেষ সংখ্যা প্রকাশিত
২৪ অক্টোবর প্রকাশিত হলো bokabd.com-এর বিশেষ সাহিত্য সংখ্যা ‘শরৎ উৎসব ২০২৫’। ৩২ জন লেখক-কবির লেখা ও ধ্রুব এষের পেইন্টিংয়ে ধরা পড়েছে বাংলার শরতের রূপ, গন্ধ ও অনুভব।
২৪ অক্টোবর প্রকাশিত হলো bokabd.com-এর বিশেষ সাহিত্য সংখ্যা ‘শরৎ উৎসব ২০২৫’। ৩২ জন লেখক-কবির লেখা ও ধ্রুব এষের পেইন্টিংয়ে ধরা পড়েছে বাংলার শরতের রূপ, গন্ধ ও অনুভব।
বাংলাদেশের মঞ্চ আজ নীরবতার মাঝে দাঁড়িয়ে। এই প্রবন্ধে দেখানো হয়েছে, কীভাবে বাংলাদেশের নাট্যকর্মী সাহস ও সৃজনশীলতায় অন্ধকারকে আলোতে পরিণত করতে পারে এবং সত্য, ন্যায় ও সামাজিক বিবেক জাগাতে পারে।
বাংলাদেশের মঞ্চনাট্যের জগতে অলোক বসু এক অনন্য নাম। নাট্যকার, নির্দেশক, কবি ও কপিরাইটার—সবকিছু মিলিয়ে তিনি এক অবিরাম অনুসন্ধানের মানুষ। তাঁর মঞ্চজীবন, কবিতা, দর্শন ও অসম্পূর্ণ স্বপ্নের গল্পে পাঠককে নিয়ে যান একটি জীবন্ত যাত্রায়, যেখানে থিয়েটারকে তিনি শুধুই মঞ্চ নয়, বরং জীবনের এক অপরিহার্য আনন্দ হিসেবে দেখেন। এই সাক্ষাৎকারে অলোক বসু খোলামেলা শেয়ার করেছেন স্মরণীয় মুহূর্ত, জীবনানন্দ আবিষ্কারের প্রয়াস, ‘আষাঢ়স্য প্রথম দিবসে’ নাটকের প্রেরণা এবং বাংলাদেশের মঞ্চনাট্যকে আরও শক্তিশালী করার প্রয়োজনীয়তা।
বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি) আয়োজিত ত্রয়োদশ কংগ্রেসের দ্বিতীয় দিনে রাজধানীর বিএমএ মিলনায়তনে শনিবার কাউন্সিল অধিবেশন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। গতকাল ১৯ সেপ্টেম্বর শুরু হওয়া এ কংগ্রেসে সমাজ বদলের লক্ষ্যে ‘শোষণ-বৈষম্যবিরোধী বাম গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা কর’—এই স্লোগানকে ধারণ করে বিভিন্ন অধিবেশন চলছে।
হোসনে আরা জেমীর কবিতা এক অন্তহীন যাত্রা। স্মৃতি, বেদনা, প্রেম আর নির্বাসনের এক ছায়া, যেন আর অন্য কারো সাথে মিশে আছে।
বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে এক ভিন্ন ধারা তৈরি করেছেন আশরাফ শিশির। একদিকে মুক্তদৈর্ঘ্যের সিনেমা ‘আমরা একটা সিনেমা বানাবো’, অন্যদিকে দীর্ঘ কবিতা আর ব্যক্তিগত যাত্রাপথ- সবকিছুতেই তিনি নিজস্ব ভাষা খুঁজে নিয়েছেন। মূলধারার বাইরে দাঁড়িয়ে নির্মাণ, কবিতার অন্তর্দৃষ্টি আর রাজনৈতিক দায়বদ্ধতা- এই তিনের সংমিশ্রণে গড়ে উঠেছে তার শিল্পচিন্তা। বোকা’র সঙ্গে খোলামেলা আলাপে আশরাফ শিশির তুলে ধরলেন চলচ্চিত্র, কবিতা, রাজনীতি আর ব্যক্তিগত জীবনের নানান দিক।
যখন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা মহাবিশ্বে পৃথিবী ছাড়া আর কোথায় পানি আছে সেই সন্ধানে ব্যাস্ত তখন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলো এই পানি নিয়ে তৈরি করতে চলেছে এক নতুন সংকট! যা মানুষকে দাঁড় করাবে এক কঠিন মুহূর্তের মুখোমুখি!
আমার প্রিয় ১০ বাংলা কবিতা: আমরা চাষ করি আনন্দে, হে বন্ধু বিদায়, কুড়ি বছর পরে, কাজলা দিদি, কবর, অবিভক্ত ভারত, কেউ কথা রাখেনি, নূরলদীনের সারাজীবন, সংগীতা, আমার সোনার বাংলা।
ইনভেন্টর’স পাপেট- বিকশিত শিশু, আলোকিত পৃথিবী’র মন্ত্রে বাংলাদেশে গড়ে তুলছে এক নীরব বিপ্লব। যার মাধ্যমে দেশের শিশুদের মন-মননের ঘটছে উন্মেষ!
তাহসিন রিফাত নূর রুফতি
সিনেমাপাড়ায় ফ্যাফ্যা করে ঘুরে বেড়ানোদেরই আরেকজন, মাথার মধ্যে কয়েকটা বিষ্ফোরক জমে আছে- কোনও না কোনওদিন ঝড় হবে। তাই নিয়ে রুফতি লিখেছে- ঠান্ডা ভাত অথবা নিছক ভূতের গল্প!
It’s a camouflage A sudden fear of lost clouds, In a very inappropriate moment.
ভূত নানান ভাষায় কথা বলে কিনা সে তো গবেষণার বিষয়। তবে বাংলা ভাষাভাষী ভূতেরা সারা পৃথিবী ছড়িয়ে পড়েছে- ভূতেদের সমাজে
মেহেদী স্বাধীনের একটি তুল্য আলোচনা শিল্প, সাহিত্য ও নাটকের ইতিহাসে এমন কিছু নাম রয়েছে, যাদের অতিক্রম করা কেবল কঠিন নয়—প্রায়
জুন মাস! ভ্যাপসা শাসক, উৎকট রাজনীতি; সবাই সন্দেহের চোখে দেখছি… সতর্কভাবে পরস্পরের হাড়ির খবর নিচ্ছি… THE ACCIDENTAL INSIDER
ইফেলের কবিতারা যেন এক আড়ালে থাকা আর্তনাদ, শব্দেরা নীরবতা হয়ে যেন কাঁদছে! আর নীরবতাই চিৎকার। এখানে ফুসফুস কেবল দেহের অঙ্গ
সম্পর্কগুলো আদতে প্রয়োজনেই গড়ে ভাঙে, তীব্র হেলোসিনেসনে কেবল দেখা দেয় আত্মার অবরূপ যেমন করে আমি দেখি আমার শৈশব! ।।১০২ জ্বর আসছে।।
সবকিছু ভেসে যায় অগ্নিস্রোতে
পোড়ে না কিছুই তার
জল খোয়া যায় বাতাসে
সুরতালে জগৎ নাচে
আমরা আলোর মতো
জ্বলে যাই
ক্ষণিককে ভালোবেসে।
নিলয় সুন্দরমের ‘পলাতক শব্দের মিছিলে’ বইয়ে প্রকাশিত কয়েকটি গল্প ধারাবাহিকভাবে প্রকাশের আয়োজন করেছে। আর সেই প্রয়াসের প্রথম প্রকাশ- জীবন সংসার ও সিনেমার গল্প।
ভালো লেখকদেরকে যাদুকর মনে হতো আমার। ওদের শব্দের সাথে শব্দ মেলানোর কৌশল, চারপাশকে দেখার দৃষ্টিভঙ্গী, গল্পের প্লট তৈরির দক্ষতা, সবকিছু আমাকে বিমোহিত করতো।
অনুক্রোশের মতো দারুণ চলচ্চিত্র যিনি নির্মাণ করেছেন, তার হাতে কবিতাও নির্মাণ হয়েছে দারুণ অবয়বে। বো-কাপা-ঠকদের জন্য সেই নির্মাতার কবিতা।
একটা কোমল বিষণ্ন নীল অপরাজিতা
চুপ করে বসে আছি,ভালোবাসা!
আমার গালে মাটির রোদ্দুর
স্পর্শ পাই পাখির পালক
নরম মেঘের জামা ভেসে আছি।
আমিতো বিশ্বসভ্যতার বাইরের মানুষ নই আর আত্মসুখে অন্ধও নই। তাই হয়তো মানুষের অসহায়ত্ব বিষয়বস্তু হিসাবে বারবার উঠে আসে। জীবনে এতটুকু বুঝেছি- কেউ একা ভালো থাকতে পারেনা। আমরা ভালো নেই, আমিও ভালো নেই। আর, ব্যক্তিগত যন্ত্রণাগুলো নাহয় ব্যক্তিগতই থাকুক। বিষম জীবন।
আজিজকেন্দ্রিক আমরা যে কজন অদ্বৈত পত্রিকার সাথে যুক্ত ছিলাম তারা ফেরদৌসকে চিনবেন। এর বাইরে অন্যরাও নিজের মতো করে চিনেন। তবুও
শাহীন ওমর পেশায় একজন নিরাপত্তা কর্মকর্তা। বাংলাদেশ পুলিশ বিভাগের গোয়েন্দা শাখায় কাজ করছেন। শাসকের পাশে থেকে কবিতার চর্চাটা সহজ কি?
আশিক রেজা’র মতোন ঢাকাই কবি লেখকদের বেশিরভাগ শাহবাগ, আজিজ মার্কেট, ছবির হাঁট, উদ্যান, টিএসসি কিংবা কাটবন কেন্দ্রিক আড্ডাগুলোয় সরব থাকে।
প্রথাগত তালিম ছাড়াই সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়ের মা হেমপ্রভা দেবীও গান গাইতেন। গানের সাথে বেড়ে ওঠা সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায় যেন সংগীতের সাথে একাত্মা। মাত্র ১২ বছর বয়সে অল বেঙ্গল মিউজিক কনফারেন্সের সংগীত প্রতিযোগিতায় (ভজন বিভাগ) প্রথম হন। সেই শুরু, তারপর থেকে বাংলা গানের বিভিন্ন ধারায় মন মাতান তিনি। পেশাদারী সংগীত জীবনের শুরুতেই মুম্বইয়ে পাডড়ি দেন সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়।
পরিচয় করিয়ে দেয়াটা ধৃষ্টতার মতোই মনে হতে পারে। কিন্তু বোকা তো আর অতো সব বিবেচনায় নিয়ে রা-টা করে না। বোকা
প্রিয় বো-কাপা-ঠক, সৈয়দ জামিল আহমেদের নাটক বিস্ময়কর সবকিছু নিয়ে নানা জনের নানান প্রতিক্রিয়া পেয়েছে বোকা। বোকা সাগ্রহে সেসব প্রকাশ করতে
বোকা কবিতা ভালোবাসে। বোকা জানে, পৃথিবীর তাবৎ বোকারাই কবিতা ভালোবাসে। তাই বোকা চক্ষুলজ্জা ভুইলে বো-কাপা-ঠকদের জন্য কবিতা চেয়ে আনে। এইবার
সাকিরা পারভীন, সদা তরুণ প্রাণোচ্ছল এক মানুষ। যার চোখের কোণে শতশ্রু জমা হলেও ঠোঁটের কোণে আছে নিবিষ্ট ভালোবাসার হাসি আর
বোকারা যারা উপরের এই গানটি শুনেছেন, তাঁদের চোখের সামনে নিশ্চয়ই নিচের এই ছবিটি ভাসছে। যিনি আমার কাছে পরিচিত বঙ্গবালা নামে।
স্বপ্ন অনেক বড়! আমরা চাইছি বাংলা লোকসংগীতের একটা মানচিত্র তৈরি করতে। হারিয়ে যাওয়া অনেক কিছুই আজ আর বর্তমান নয় , অনেক দেরি হয়ে গিয়েছে জানি, তবু…… যতটুকু পাই , নদী মরে গেলেও যেমন তাঁর দাগ থেকে যায়। হয়তো গানের স্রষ্টার মৃত্যুর পর কয়েক প্রজন্ম চলে গিয়েছে বা নিভু নিভু করছে কোনো গানের ধারা।আমরা তুলে আনতে চাই সেগুলোকে, লিখে রাখতে চাই সেইসব বাণী সুর।
বোকাবিডি তার সম্পাদকীয় নীতিমালা অনুসারে যে কাউকে উনিশকুড়ি বিভাগের জন্য আমন্ত্রণ জানাতে পারে। বোকা সমাজের হয়ে যে কোনো প্রশ্ন আমন্ত্রিত
মানুষ কি এক জীবন দুঃখকে সাথে করে নেয়, খুব আপন করে? কিংবা দুঃখ কি খুব আপন হয়ে যায় কারো কারো জীবনে? কিছু কিছু মানুষ আছে, যাদেরকে খুব পৌরাণিক মনে হয়! মনে হয় পৃথিবীর সব প্রাচীন করোটির না বলা কথাগুলো নিজের করে সাজিয়ে রেখেছে শেল্ফে! এই মানুষগুলোকে আঘাত করা খুব কঠিন! আঘাত করতে গেলে নিজেকেই দুমড়ে মুচড়ে যেতে হয়! আসলে এদের ব্যক্তিত্ব আর বলিষ্ঠ চরিত্রের কাছে হেরে যেতে হয়। অথচ এই মানুষগুলো ভিতরে ভিতরে কতোটা দুমড়ানো মুচড়ানো তা না মিশলে বলা কঠিন।
একটা সময় পর্যন্ত দাদাইজমকে আমি ব্যাটাগিরির মতো ব্যাখ্যা করতাম। কারণ কোনো কিছুকে তোয়াক্কা না করে সামনের দিকে ছুটে চলবার মধ্যে এই ইজমের একটা আস্পর্ধা দেখা যেতো। কিন্তু এর পরেই সকল অভিব্যক্তির রাশ টেনে ওরাই যখন মেনে নেয়ার নানাবিধ ব্যাখ্যা দাঁড় করিয়েছে তখন আমি আর কে? বরং আমি তো একটা গ্যাংয়ের অংশ মাত্র। তাই আমাকে নমনীয় হতে হয়েছে। আমার ব্যাথ্যাকে ভিন্ন আঙ্গিকে দেখতে হয়েছে। অথচ আমার পেটে প্রচণ্ড ক্ষুধা, সেই ক্ষুধার বেদনাভার নিয়ে মানব শিশুকে যুদ্ধের ময়দানে দাঁড় করিয়ে দিয়ে আমি বোকাচোদা যুদ্ধের সমীকরণ মেলাবার চেষ্টা করেছি, ইজম চুদিয়ে।
দুর্ভিক্ষের দেশে; ১৯৯১ সালের কথা। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বৈদেশিক দুর্যোগ সহায়তা কার্যালয়ের প্রাক্তন পরিচালক অ্যান্ড্রু নাটেসিয়াস একবার এক সাক্ষাৎকারে উল্লেখ করেন,
রাতে ঘুম না হলে আমি বসে বসে খান সাহেবদের সাথে গ্যাজাই। গাঁজা ছেড়ে দেয়ার পর থেকে এই এক বাজে অভ্যাসে
জীবনকে একটা ট্র্যাকে দাঁড় করিয়ে দিয়ে দৌড়াতে শুরু করো। দেখবে তুমি ক্রমশ পিছিয়ে পড়ছো। তোমার এই পিছিয়ে পড়াটাকে কাজে লাগিয়ে
উৎসর্গ বইয়ের ভেতর বই ওই বইটি যা আড়াল করা আছে বিশেষ মনোযোগে নিঃশ্বাসগুলো যখন গাঢ় হয়ে পড়ছে তার পাতায়
বোকা মনে করছে বাংলার সমাজে এক অদ্ভুত যুদ্ধ চলছে।এটা রাজনীতি নয়, ধর্ম নয়, এমনকি টাকার লড়াইও নয়।এটা হচ্ছে এক নিঃশব্দ, নিরবচ্ছিন্ন যুদ্ধ — বোকা বনাম স্মার্টদের…