শ্মশান ঠাকুর- কাঠামোতে কলোনিয়ান পোঁকা
চলমান জীবন বাস্তবতার কাঠামোগত মূল্যায়ন করবার সাহস সাধারণত আমরা করি না। আর বোকাদের জন্য তো তা একেবারেই বারণ! বোকারা অতো […]
চলমান জীবন বাস্তবতার কাঠামোগত মূল্যায়ন করবার সাহস সাধারণত আমরা করি না। আর বোকাদের জন্য তো তা একেবারেই বারণ! বোকারা অতো […]
বোকারা যারা উপরের এই গানটি শুনেছেন, তাঁদের চোখের সামনে নিশ্চয়ই নিচের এই ছবিটি ভাসছে। যিনি আমার কাছে পরিচিত বঙ্গবালা নামে।
কথা চালিয়ে যাবার কথা বলে, সেই ষাটের দশকেই বুদ্ধি বেশ্যাদের গোড়ায় তীব্র আঘাত করেন হাংরিয়ালিস্ট কবি সাহিত্যিকরা। হাংরি মুভমেন্টের গতি
‘দ্বান্দ্বিক মধ্যবিত্তের ঘরে মার্ক্স!’ শিরোনাম পড়েই হয়তো কয়েকটা গাল মুখে চলে আসতে পারে কারো কারো। তাতে কী, আমি বরং আমার
কবি আল-মাহমুদের বখতিয়ারের ঘোড়া-কে বিদ্রোহী কৃষক রিভাইজ করে একটি ইতিহাস উন্মোচন করবার চেষ্টা করেছেন এই কবিতায়। কবির কিছু প্রশ্ন সেই
রাতে ঘুম না হলে আমি বসে বসে খান সাহেবদের সাথে গ্যাজাই। গাঁজা ছেড়ে দেয়ার পর থেকে এই এক বাজে অভ্যাসে
সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠে কমোডে বসে একটা সিগারেট ধরিয়ে বসলেন। সারারাত সিনেমা দেখে, বউ লাগিয়ে, পেট পুরে খেয়ে- জব্বর
এক ছাগল তার জানের জান দোস্ত শিয়ালের বাড়ি গেল। শিয়াল আবার ওই জঙ্গলের একমাত্র বৈদ্য। ছাগলেরও আবার কদিন ধরে নানাবিধ